বৃত্তাকার রেলপথ নিয়ে জানতে চাইলে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে ঢাকায় লাখ লাখ মানুষের যোগাযোগব্যবস্থা সহজ হয়ে যাবে। তাদের যানজটে আটকে থাকতে হবে না। আর এই বৃত্তাকার ট্রেন একাধিক মেট্রো রেলের সঙ্গেও যুক্ত হবে। ফলে ঢাকার পুরো যোগাযোগব্যবস্থারই আমূল পরিবর্তন ঘটবে।’
বৃত্তাকার রেলপথ যুক্ত হবে বিআরটি-মেট্রো রেলে : বৃত্তাকার রেলপথে থাকবে ২৪টি স্টেশন। রেলপথের স্টেশনগুলো এমন জায়গায় তৈরি করা হবে, যেন ২০৩৫ সালে ১১টি স্টেশন বিশেষায়িত বাসপথ (বিআরটি) ও একাধিক মেট্রো রেলের সঙ্গে যুক্ত করা যায়।
আছে আইনি জটিলতাও : ঢাকার চারপাশে বৃত্তাকার রেলপথ নির্মাণে এক ধরনের আইনি জটিলতা তৈরি হতে পারে। কেননা শহরকেন্দ্রিক ট্রেনব্যবস্থাকে বলা হচ্ছে মেট্রো রেল। মেট্রো রেল বিধিমালা ২০১৬ অনুযায়ী, মেট্রো রেল নির্মাণ ও পরিচালনার জন্য আলাদা লাইসেন্স নিতে হবে।