নওগাঁর আত্রাইয়ের ছোট যমুনা ও আত্রাই নদীর তীরে মরিচ চাষে অভাবনীয় সাফল্য দেখা দিয়েছে। নদীর দুই পাড়ের পলি ও বেলে-দোঁআশ মাটির উর্বর জমিতে এবার রেকর্ড পরিমাণ মরিচের আবাদ হয়েছে। ফলে…
© 2022 More Than News All rights reserved.
নওগাঁর আত্রাইয়ের ছোট যমুনা ও আত্রাই নদীর তীরে মরিচ চাষে অভাবনীয় সাফল্য দেখা দিয়েছে। নদীর দুই পাড়ের পলি ও বেলে-দোঁআশ মাটির উর্বর জমিতে এবার রেকর্ড পরিমাণ মরিচের আবাদ হয়েছে। ফলে…
নবান্নের আগমনে মাস খানেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে ধান কাটার মৌসুম। মাঠে মাঠে চলছে আমন ধান ঘরে তোলার কাজ। টানা তিন মাসের কষ্ট আর পরিশ্রমের পর ভালো ফলন পেয়ে বেশ…
প্রতিষ্ঠার নয় বছরে ৩৩ লাখ ৭৩ হাজার ৫৯০ স্ট্র (নলজাতীয় জার) সিমেন উৎপাদন করেছে রাজশাহীর আঞ্চলিক কৃত্রিম প্রজনন গবেষণাগার। এর আর্থিক মূল্য ১০ কোটি ১২ লাখ ৭ হাজার ৭০০ টাকা।…
দেশের উত্তর প্রান্তের শীত প্রধান উপজেলা তেঁতুলিয়ায় এবারও মুগ্ধতা ছড়িয়ে দিচ্ছে শীতের দেশের বিদেশি ফুল টিউলিপ। গতবছর পরিক্ষামূলক চাষের পর এবার বাণিজ্যিক আকারে চাষ করছেন উপজেলার দর্জিপাড়া গ্রামের ২০ জন…
কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় জামালপুরে গত ৫ বছরে ভুট্টা চাষ বেড়েছে দ্বিগুনের বেশি। এ সময়ে যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র নদের চরাঞ্চলের বুকে জেগে ওঠা বিস্তীর্ণ চরাঞ্চল যেন ভুট্টার হলুদ রঙে…
রাজশাহীর বাঘা উপজেলার পেয়ারা, বরই ও পেঁপে এবার যাচ্ছে সুইডেনে। রোববার দুপুরে বাঘা থেকে আম, পেয়ারা ও বরইয়ের পর এবার রপ্তানির তালিকায় নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে পেঁপে। বাঘার ফল রপ্তানির তালিকায়…
প্রতিবেশির ৬ কাঠা জমি লীজ নিয়ে ও নিজের ১০ কাঠা জমিতে শিমসহ বিভিন্ন শাক-সবজির মিশ্র চাষ করছেন মো. ইউসুফ আলী। শিমের বাম্পার ফলনে সফলতার বনছেন তিনি। কৃষি কাজে উৎপাদিত পন্য…
রংপুর অঞ্চলে ২০২২–২৩ আমন মৌসুমে ১৮ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯৯ টন চাল উৎপাদন হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে ৯৭ হাজার ৮৯৯ টন বেশি। আমনের ভালো ফলনের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, সানশাইন আওয়ার (সূর্যের আলো) বেশি পাওয়ায় এবং মাঝে মাঝে বৃষ্টি হওয়ায় বোরো ধানের মতো আমন উৎপাদন হয়েছে। আকাশ বেশি মেঘলা না থাকায় সালোক সংশ্লেষণ বেশি হওয়ায় ফলন বেড়েছে। এদিকে শুরুতেই ধান ও চালের দাম ভালো থাকায় কৃষকরা দাম পাচ্ছেন। রংপুর জেলার কাউনিয়া উপজেলার ঢুসমারা চরের কৃষক ইমদাদুল হক বলেন, এক একর জমিতে স্থানীয় জাতের পাইরী ধান আবাদ করে ফলন পেয়েছেন ৬০ মণ। এজন্য খরচ হয়েছে প্রায় ২৮ হাজার টাকা। বর্তমানে তার এলাকায় ধান বিক্রি হচ্ছে প্রতি মণ ১ হাজার টাকার ঊর্ধ্বে। ধানের বাজার এমন থাকলে তার ক্ষতি হবে না, কারণ শুধু পোয়াল (ধানের খড়) বিক্রি হবে প্রায় ২০ হাজার টাকার। নীলফামারী সদর উপজেলার চরাই খোলা ইউনিয়নের কৃষক আব্দুর রহিম বসূনিয়া বলেন, এ বছর ২০ বিঘা (৩৩ শতকে এক বিঘা) জমিতে রোপা আমন ধানের আবাদ করেছিলেন। এর মধ্যে ব্রি-৮৭ জাতের ধান দুই বিঘা জমিতে আবাদ করে পেয়েছেন ৩৬ মণ। ১০ বিঘা জমিতে স্বর্ণা-৫ জাতের ধান আবাদ করে ফলন পেয়েছেন ১৬০ মণ। বাকি আট বিঘা জমিতে স্বর্ণা জাতের ধান পেয়েছেন ১২০ মণ। আগাম জাতের (১০৫ দিন) ধান ব্রি-৮৭ তার এলাকায় এবার প্রথম আবাদ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ধানের ফলন ভালো হয়েছে। বিঘাপ্রতি ধানের চারা রোপণ থেকে কাটা-মাড়াই করে বাড়িতে আনতে গত বছরের চেয়ে ২-৩ হাজার টাকা বেশি খরচ হয়েছে। গত বছর খরচ হয়েছিল ৮-৯ হাজার টাকা। বর্তমানে স্থানীয় হাটগুলোয় ধান বিক্রি হচ্ছে প্রতি মণ প্রকারভেদে ১ হাজার ১২০ টাকা থেকে ১ হাজার ২৮০ টাকায়। গত বছর এ সময় বিক্রি হয়েছে ৮০০-৯০০ টাকায় । যদিও শুরুতে গত নভেম্বরে ধানের দাম বেশি ছিল, বর্তমানে তা নিম্নমুখী। তবে প্রতি মণ ধানের দাম ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা অব্যাহত থাকলে কৃষকের ক্ষতি হবে না বলে তিনি জানান। এক মণ ধান থেকে চাল পাওয়া গিয়েছে ২৫ কেজি। কুড়িগ্রাম জেলায় প্রতি বছর অতিবৃষ্টি ও বন্যায় আমন আবাদ বাধাগ্রস্ত হয়। এমনো দেখা গেছে, প্রথম আবাদ বন্যার পানিতে সম্পূর্ণ নষ্ট হওয়ায় আবার ধানের চারা রোপণ করতে হয়। কিন্তু এ বছর তেমন সমস্যা হয়নি। ফলে এ জেলায়ও ভালো ফলন পেয়েছেন কৃষক। কুড়িগ্রাম জেলার সদর উপজেলার বেলাগাছা ইউনিয়নের কালে গ্রামের কৃষক আব্দুল ওয়াহেদ। এবার চার বিঘা জমির এক বিঘায় সুগন্ধী ধান ব্রি-৩৪ ও তিন বিঘা জমিতে গুটিস্বর্ণা জাতের ধান আবাদ করে ভালো ফলন পেয়েছেন। তবে তিনি মনে করেন, বর্তমানে ধানের যে বাজার, তা নিম্নমুখী না হলে ধান কাটা-মাড়াইয়ে যে বাড়তি শ্রমিকের মজুরি দিতে হয়েছে, তা পূরণ হবে। রংপুর আঞ্চলিক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সূত্রে জানা গিয়েছে, রংপুর অঞ্চলে আমন আবাদের লক্ষ্য ছিল ৬ লাখ ১৫ হাজার ৬৮৫ হেক্টর। চাল উৎপাদনের লক্ষ্য ছিল ১৮ লাখ ৭ হাজার ৯১৬ টন। তবে অর্জিত জমির পরিমাণ হচ্ছে ৬ লাখ ১৫ হাজার ৯৮১ হেক্টর। এর মধ্যে রংপুর জেলায় চাল উৎপাদন হয়েছে ৫ লাখ ২ হাজার ৩৩৬ টন, গাইবান্ধায় ৩ লাখ ৭৭ হাজার ১৫৪, কুড়িগ্রামে ৩ লাখ ৬৯ হাজার ৯৪৬, লালমনিরহাটে ২ লাখ ৬৩ হাজার ৩৭২ ও নীলফামারীতে ৩ লাখ ৫০ হাজার ৬৯০ টন। ২০২১-২২ আমন মৌসুমে ৬ লাখ ১৪ হাজার ২৯৫ হেক্টর জমিতে চালের উৎপাদন হয়েছিল ১৭ লাখ ৬৫ হাজার ৬০০ টন। রংপুর আঞ্চলিক কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূল থাকায় এ বছর আমন ধানের ভালো ফলন হয়েছে। সূর্যের আলো বেশি পাওয়ায় এবং মাঝে মাঝে বৃষ্টি হওয়ায় বোরো ধানের মতো আমন উৎপাদন হয়েছে। আকাশ বেশি মেঘলা না থাকায় সালোক সংশ্লেষণ বেশি হয়েছে বলে ফলন বেড়েছে। হেক্টরপ্রতি গড় ফলন পাওয়া গিয়েছে ৩ দশমিক ৩ টন। গত বছর গড় ফলন ছিল ২ দশমিক ৮৯ টন।
খাদ্যপণ্য উৎপাদনে সাড়ে আট লাখ টন উদ্বৃত্ত দক্ষিণাঞ্চলে পাট আবাদ সম্প্রসারণে সফলতার পর এখন তুলা নিয়েও আশার আলো দেখিয়েছেন কৃষি বিজ্ঞানীরা। ইতিমধ্যে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলা আবাদ নিয়ে…
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় শীতকালীন শস্য সরিষা চাষে দিগন্ত জুড়ে হলুদের সমারোহের সৃষ্টি হয়েছে। আর সরিষা ফুলের মধু সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন মৌ-চাষিরা। সদর উপজেলার সুন্দরপুর ও রামজীবনপুর ঘুরে দেখা গেছে,…
We’re a media company. We promise to tell you what’s new in the parts of modern life that matter. Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Ut elit tellus, luctus nec ullamcorper mattis, pulvinar dapibus leo. Sed consequat, leo eget bibendum Aa, augue velit.