Home » শেখ হাসিনা: একুশ শতকের সবচেয়ে বর্ণাঢ্য বিশ্বনেতা

শেখ হাসিনা: একুশ শতকের সবচেয়ে বর্ণাঢ্য বিশ্বনেতা

0 মন্তব্য 382 ভিউজ

স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা এবং বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা তাঁর নেতৃত্বের দূরদর্শিতা, প্রজ্ঞা, অসীম সাহসিকতা দিয়ে জাতীয়, আঞ্চলিক, আন্ত- আঞ্চলিক পর্যায় এমনকি উন্নতনশীল বিশ্বের সীমানা অতিক্রম করে নিজেকে একজন ব্যতিক্রমধর্মী এবং প্রকৃত তারকা বিশ্বনেতায় পরিণত করেছেন। এখানেই শেষ নয়। শেখ হাসিনা একুশ শতকের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বনেতা। নেতৃত্বের স্থায়িত্ব এবং জাতীয়, আঞ্চলিক ও মানবতার কল্যাণের ক্ষেত্রে মৌলিক অবদান বিবেচনায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাই বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নেতা। উন্নত এবং উন্নয়নশীল বিশ্বে তাঁর সমপর্যায়ের কোন নেতা বর্তমানে দৃশ্যপটে নেই। তাঁর মতো বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ক্যরিয়ার সম্পন্ন নেতা পৃথিবীতে বিরল।

পৃথিবীতে অনেক বিশ্বনেতার আবির্ভাব হয়েছে, যারা কেবল মাত্র তাদের দেশের অবস্থান কিংবা ভূরাজনীতির কারণে বিশ্বনেতায় পরিণত হয়েছেন।  বিশ্বনেতা হিসেবে তাদের স্থান টেকসই হয়নি। তাদের কারো কারো নিজেদের দেশে কিংবা আঞ্চলিক পর্যায়ে নেতৃত্ব দেয়ার অভিজ্ঞতা দীর্ঘ সময়ের জন্য হয়নি। তাদের অনেকেই নিজেদের দেশ এবং অঞ্চলে আর্থসামাজিক ও ভূরাজনৈতিক ক্ষেত্রে মৌলিক কোন অবদান রাখতে পারেননি।

শেখ হাসিনা একুশ শতকে উন্নয়নশীল বিশ্বের একমাত্র নেতা যিনি দীর্ঘ সময়ের জন্য উন্নয়নশীল এবং উন্নত বিশ্বের মাঝে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করেছেন। কোল্ড ওয়ার পরবর্তী সময়ে বিংশ শতকের শেষ ভাগ এবং একুশ শতকের প্রথম দুই দশকে বিশ্বব্যাপী চলমান আর্থ সামাজিক, ভূরাজনৈতিক, জলবায়ু, প্রযুক্তির ট্রান্সফরমেশন বা পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় শেখ হাসিনা উন্নয়নশীল বিশ্বের আদর্শ প্রতিনিধি হিসেবে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সাথে দরকষাকষি সহ নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বিশ্ব মানব কল্যাণের নানা মৌলিক ক্ষেত্রে তিনি বিশ্ব সম্প্রদায়ের জন্য ধ্রুবতারার মতো ভূমিকা রেখে চলেছেন।

শেখ হাসিনার দারিদ্র বিমোচনের কৌশল ও অভিজ্ঞতা থেকে  পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী রাষ্ট্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও শিক্ষা গ্রহণ করছে। তাঁর অর্থনৈতিক উন্নয়নের মডেল আজ সারা পৃথিবীতে অনুসরণ করা হচ্ছে। তাঁর যোগ্য নেতৃত্বে সুপ্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্পের কারণে আজ বাংলাদেশের উপর উন্নত বিশ্বের প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলোর নির্ভরতা বেড়েছে। আমাদের এই পোশাক শিল্প আজ পৃথিবীর সকল দেশের কাছেই একটি সফলতার গল্প। এই সাফল্যের মূল কারিগর শেখ হাসিনা।

শতাব্দীর সবচেয়ে ভয়াবহ বৈশ্বিক মহামারি কোভিড অসাধারণ দক্ষতায় মোকাবেলা এবং টীকা সংগ্রহ, ব্যবস্থাপনা এবং বিনা মূল্যে বিতরণের জন্য শেখ হাসিনার কৌশল আজ সারা পৃথিবীতে অনুকরণীয়। নারীর ক্ষমতায়ন ও সমাজের নেতৃত্বে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণের আন্দোলনে শেখ হাসিনা সারা বিশ্বে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন গত শতাব্দীর শেষ ভাগ থেকে। এই ক্ষেত্রে ইতোমধ্যে তিনি বিশ্বে বিশেষ সুখ্যাতি অর্জন করেছেন।

গনতন্র, আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়ার ক্ষেত্রে তাঁর সমপর্যায়ের কোনো নেতা বর্তমান পৃথিবীতে নেতৃত্বের পর্যায়ে নেই। তিনি দীর্ঘ ৪১ বছর ধরে তাঁর দল তথা নিজের দেশে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। পিতা মাতা সহ পুরো পরিবারকে হত্যার পরও তিনি নিজের নিরাপত্তার কথা চিন্তা না করে মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। তাঁর পরিবার যে রকম নির্মম ও পৈশাচিক হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে, পৃথিবীর কোনো রাজনৈতিক পরিবার এই রকম ভয়াবহ নির্মমতার শিকার হয়নি। এই ঘটনা শুধু বাংলাদেশ কিংবা এই অঞ্চলের জন্য সবচেয়ে বড়ো ট্রাজেডি নয়, এটি পুরো পৃথিবীর সবচেয়ে জঘন্যতম  রাজনৈতিক  ট্রাজেডি। এই রকম এক তীব্র ট্রমা নিয়ে খুব কম মানুষই স্বাভাবিক থাকতে পারে। এই তীব্র বেদনা নিয়ে তিনি মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিজেকে নিবেদন করেছিলেন। তাঁর রাজনৈতিক জীবনে তিনি একজন সংগ্রামী নেতা থেকে কালজয়ী রাষ্ট্রনায়কে পরিণত হয়েছেন। জাতির পিতার পর বাংলাদেশের সকল অর্জন তাঁর মাধ্যমেই অর্জিত হয়েছে।

শেখ হাসিনা গণতন্ত্র হরণকারী স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁর সংগ্রামের গল্প বিশ্বের অনেক সংগ্রামী জাতির জন্য অনুপ্রেরণা ও অনুকরণীয়। স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে কীভাবে গণতান্ত্রিক সংগ্রামে নেতৃত্ব দিতে হয় সেটি পৃথিবীর সকল গণতন্ত্রকামী মানুষের জন্য শিক্ষণীয়।

শেখ হাসিনা আজ বিশ্বের সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ অথচ সাহসী ও উচ্চকণ্ঠ শান্তির দূত। পৃথিবীর অনেক নেতা আছেন, যারা নিজেদের দেশ কিংবা অঞ্চল পেরুলে নিজেদের কণ্ঠের স্বর বা কণ্ঠের উচ্চতা পরিবর্তন করেন। বর্তমান বিশ্বে শেখ হাসিনা একমাত্র নেতা যিনি দেশি, আঞ্চলিক এমনকি বিশ্ব ফোরামে স্বার্থ সংঘাতে জড়িত সকল রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে প্রকৃত অর্থে বিশ্ব শান্তি ও মানবতার কল্যাণে বিশ্ব সম্প্রদায়কে তার  করণীয় সম্পর্কে স্পষ্টভাবে পরামর্শ দেন। শেখ হাসিনা এই আদর্শ ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট পেয়েছেন তাঁর পিতা বাঙালির জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে, যিনি তাঁর সময়ে সমগ্র পৃথিবীর শোষিত বঞ্চিত মানুষের নেতা ছিলেন। এই ভূমিকায় শেখ হাসিনা তাঁর পিতার আদর্শ থেকে গত চার দশকে এক বিন্দুও বিচ্যুত হননি।

ব্যক্তিগত নিরাপত্তার প্রশ্নে গত চার দশকে শেখ হাসিনাই পৃথিবীর সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ রাজনীতিবিদ। বাংলাদেশের আদর্শ বিরোধী শক্তি অসংখ্যবার তাঁকে হত্যার চেষ্টা করেছে। সেই চেষ্টা এখনও অব্যাহত রয়েছে। তিনি মৃত্যুঞ্জয়ী নেতা। তিনি বার বার বলেছেন, দেশের জন্য পিতার মতো তিনিও জীবন দিতে প্রস্তুত। তবে দেশবিরোধী অপশক্তির কাছে তিনি মাথা নত করবেন না।

শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতা ও অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রতীক। জাতির পিতার হত্যার পর মুক্তিযুদ্ধের অর্জন আমাদের সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতাকে বাদ দিয়ে সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। শেখ হাসিনা সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার বিধানকে পুন:প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

বর্তমান বিশ্ব নেতাদের মধ্যে শেখ হাসিনাই একমাত্র নেতা যিনি যুদ্ধ বিগ্রহ ছাড়াই অসাধারণ প্রজ্ঞা ও দক্ষ কূটনীতি ও অতুলনীয় নেতৃত্বের মাধ্যমে  নিজের দেশের ন্যায্য স্বার্থ আদায়ের ক্ষেত্রে মৌলিক অবদান রাখতে পেরেছেন। জাতীয় স্বার্থের সপক্ষে তাঁর প্রতিটি অবদানই বিশ্বে মাইল ফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে।

বৃহত্তম প্রতিবেশী ভারতের সাথে শেখ হাসিনার গঙ্গা নদীর পানি বন্টনের চুক্তি আন্তর্জাতিক নদী আইনের জন্য এক মাইল ফলক অধ্যায়। এটি এ সংক্রান্ত কাস্টমারি ইন্টারন্যাশনাল ল’ এর এক গুরুত্বপূর্ণ দিক।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর গণহত্যা ও মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারে নুরেমবার্গ এবং টোকিও ট্রায়ালের পর শেখ হাসিনা  বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা ও মানবতা বিরোধী অপরাধীদের বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক মানের ট্রাইবুনাল গঠন করে যে বিচার সম্পন্ন করেছেন, সেটি পৃথিবীর দেশে দেশে প্রশংসিত হয়েছে। কোনো যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার দীর্ঘ ৪০ বছর পর মানবতা বিরোধী অপরাধীদের বিচার পৃথিবীতে বিরল। এটি বিশ্বের জন্য এক মাইল ফলক।

অশান্ত পার্বত্য চট্টগ্রামে ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তির মাধ্যমে শেখ হাসিনা একদিকে যেমন শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছেন, অন্যদিকে ঐ এলাকায় বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব টেকসই করার জন্য যথাযথ আইনি ও প্রশাসনিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। তিনি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর স্বতন্ত্র্য সত্তাকে সুরক্ষা দিয়েছেন। এই ঐতিহাসিক ও যুগান্তকারী চুক্তির জন্য তিনি অনায়াসেই সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক পুরষ্কার পেতে পারতেন। কিন্তু বাংলাদেশ বিরোধী আন্তর্জাতিক লবি’র কারণে তাঁকে সেই প্রাপ্য থেকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে বঞ্চিত করা হয়েছিল।

শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্ব ও কূটনীতির কারণে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক আইনি যুদ্ধের মাধমে সমুদ্রে তার ন্যয্য সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। উত্তর সাগরে ১৯৬৯ সালে এই ধরণের সমুদ্রসীমা সংক্রান্ত বিরোধ নিস্পত্তির পর বাংলাদেশের এই সমুদ্র জয় সমগ্র পৃথিবীর জন্য এক নতুন নজির।

শেখ হাসিনা গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের বারে বারে পরাস্ত করেছেন। শেখ হাসিনা শুধু দেশেই সফল হননি, অভূতপূর্ব দক্ষতা ও অসীম সাহসিকতা দিয়ে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ভূরাজনীতিকে তিনি জয় করেছেন। বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থে তিনি আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক ক্ষেত্রে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে বাংলাদেশের নানা ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছেন। ভূরাজনীতির প্রেক্ষাপটে শেখ হাসিনাই বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ নেতা।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে। জাতিসংঘের এসডিজি বাস্তবায়নে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সেজন্য শেখ হাসিনাকে মুকুট মনি খেতাবে ভূষিত করা হয়। এর আগে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল অর্জনেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বে ঈর্ষণীয় সাফল্য দেখিয়েছিলো। বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাংলাদেশের অর্থনীতি মাথাপিছু আয়ের ভিত্তিতে দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠ অর্থনীতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

শেখ হাসিনা উন্নয়নশীল বিশ্বের একমাত্র নেতা যিনি বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থায় সবচেয়ে প্রভাবশালী আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংগঠন বিশ্বব্যাংকের অন্যায্য খবরদারীকে চ্যালেঞ্জ করে তাঁর দেশের সবচেয়ে বৃহত্তম প্রকল্প পদ্মা সেতু নিজেদের অর্থায়নে বাস্তবায়ন করেছেন। এটি শুধু দক্ষিণ এশিয়া কিংবা এশিয়া মহাদেশে নয়, সমগ্র বিশ্বে তাঁর এই সিদ্ধান্ত একটি মাইল ফলক ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। শেখ হাসিনার এই সিদ্ধান্ত শুধু বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থই রক্ষা করেনি, তাঁর এই অসীম সাহসী সিদ্ধান্ত বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থায়ও এক পরিবর্তনের সূচনা করেছে।

এই ঘটনার ফলে বিশ্বব্যাংক সহ বহুপাক্ষিক ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গুলোর বিপরীতে উন্নয়নশীল বিশ্বের দরকষাকষির ক্ষমতা উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পাবে। শেখ হাসিনার এই সিদ্ধান্ত স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশসমুহে এই বিশ্বমোড়লদের নানামুখী শোষণ আর খবরদারীর উপর এক বড় ধরণের আঘাত। এর ফলে স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল বিশ্বে বহুপাক্ষিক ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান গুলোর জাতীয় স্বার্থবিরোধী প্রভাব কমতে শুরু করবে।

পিতা-মাতাসহ পরিবারের সকলকে হারিয়ে শেখ হাসিনা একদিকে যেমন পৃথিবীর সবচেয়ে দুঃখী কন্যা, অন্যদিকে তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ কন্যা, একজন ব্যতিক্রমধর্মী বিশ্বনেতা যিনি তাঁর পিতার হত্যাকাণ্ডের ২১ বছর পর পিতাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। পিতার হত্যাকারীদের বিচার করেছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে তাঁর মতো এই রকম সৌভাগ্যবান কন্যা দ্বিতীয় কেউ নেই।

আজ এই ব্যতিক্রমধর্মী বিশ্ব নেতা শেখ হাসিনার ৭৬ তম জন্মদিন। আমরা দোয়া করি, আল্লাহ যেনো আপনাকে বাংলাদেশের প্রয়োজনে যুগ যুগ ধরে বাঁচিয়ে রাখেন।

আরও পড়ুন

মতামত দিন


The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.

আমাদের সম্পর্কে

We’re a media company. We promise to tell you what’s new in the parts of modern life that matter. Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipiscing elit. Ut elit tellus, luctus nec ullamcorper mattis, pulvinar dapibus leo. Sed consequat, leo eget bibendum Aa, augue velit.