অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বসছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অষ্টম আসর। এই আসরটি নানা দিক দিয়েই একটু ভিন্ন। বিশ্বকাপ শুরুর ঠিক আগের দিন ট্রফিসহ ফটোসেশন হয়েছে। সেইসঙ্গে ছিলো সংবাদ সম্মেলনও। দিনটির নাম ‘ক্যাপ্টেন্স মিডিয়া ডে’। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে এটি এবারই প্রথম হলো।
শনিবার (১৫ অক্টোবর) মেলবোর্নের রিজেন্ট থিয়েটার প্লাজা হলরুমে অনুষ্ঠিত হয় অধিনায়কদের নিয়ে এই আয়োজন। ৮ জন করে মোট দুই ভাগে ১৬ দলের অধিনায়ক হাজির ছিলেন এই অনুষ্ঠানে।
প্রথমে ধাপে হাজির হন অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলংকা, আফগানিস্তান, নেদারল্যান্ডস, নামিবিয়া ও আরব আমিরাতের অধিনায়করা।
দ্বিতীয় ধাপে আসেন বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান, ভারতের রোহিত শর্মা, পাকিস্তানের বাবর আজম, দক্ষিণ আফ্রিকার টেম্বা বাভুমা, ওয়েস্ট ইন্ডিজের নিকোলাস পুরান, আয়ারল্যান্ডের অ্যান্ডি বলবার্নি, স্কটল্যান্ডের রিচার্ড বেরিংটন ও জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিন।
সংবাদ সম্মেলনে সাকিবের পালা আসে অনুষ্ঠানের শেষের দিকে। এই বিশ্বকাপে দলের কাছে কী চান- সঞ্চালকের এমন প্রশ্নের জবাবে সাকিব বলেন, আমাদের দলের বেশিরভাগই নতুন। তাদের জন্য দারুণ অভিজ্ঞতা অপেক্ষা করছে। আমরা সবাই অবশ্য এবার অস্ট্রেলিয়ায় প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলবো।
বাংলাদেশ দলের প্রস্তুতি নিয়ে সাকিব বলেন, আমরা খুব ভালো প্রস্তুতি নিয়েছি। ক্রাইস্টচার্চে আমরা খুব ভালো দু’টি দলের বিপক্ষে চারটি ম্যাচ খেলেছি। অস্ট্রেলিয়ায় ভালো করতে গেলে কী করণীয়, সেটা আমরা এখন জানি। ভালো করতে পর্যাপ্ত প্রস্তুতিও আছে আমাদের।
উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বাংলাদেশ দল এর আগে কখনো টি-টোয়েন্টি খেলেনি। বিগ ব্যাশে অস্ট্রেলিয়ায় ফ্র্যাঞ্চাইজি টি-টোয়েন্টি লিগ খেলেছেন সাকিব আল হাসান।
।