দেশের কৃষিতে সবচেয়ে বড় প্রকল্প প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন এন্টারপ্রেনরশিপ অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স (পার্টনার)।
৬৪ জেলার ৪৯৫ উপজেলায় পার্টনার বাস্তবায়িত হবে আগামী জুলাই থেকে ২০২৮ সালের জুন সময়সীমায়। প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে সাত হাজার ২১৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন এক হাজার ৪৫৪ কোটি টাকা ও প্রকল্প সাহায্য হিসেবে আসবে পাঁচ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকা। প্রকল্প সাহায্য হিসেবে বিশ্ব ব্যাংক দেবে পাঁচ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ও ইফাদ দেবে ৫০০ কোটি টাকা।
বলা হচ্ছে, প্রকল্পটি দেশের কৃষির খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ দেশের কৃষি সেক্টরের বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তরে জাতীয় কৃষি নীতি-২০১৮ এর কর্মপরিকল্পনা (২০২০) ও উত্তম কৃষি চর্চা নীতিমালা ২০১০ বাস্তবায়নসহ এসডিজি, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ও ডেলটা প্ল্যান-২১০০ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এই মেগা প্রকল্পের উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে উত্তম কৃষি চর্চা সার্টিফিকেশনের মাধ্যমে তিন লাখ হেক্টর ফল ও সবজি আবাদী জমি বৃদ্ধি; জলবায়ু অভিঘাত সহনশীল উচ্চফলনশীল নতুন ধানের ও ধান ব্যতীত অন্যান্য দানাদার ফসলের জাত উদ্ভাবনসহ মোট চার লাখ আবাদী জমির পরিমাণ বৃদ্ধি; উন্নত ও দক্ষ সেচ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে এক লাখ হেক্টর নতুন আবাদী জমি সেচের আওতায় আনায়ন; স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে দেশব্যাপী দুই কোটি ২৭ লাখ ৫৩ হাজার ৩২১টি কৃষক পরিবারকে ‘কৃষক স্মার্ট কার্ড’সহ বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি।
কৃষির এক প্রকল্পেই ব্যয় ধরা হয়েছে সাত হাজার কোটি টাকারও বেশি। এটি কৃষির উন্নয়নে নেওয়া সবচেয়ে বড় প্রকল্প।
প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচার অ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন এন্টারপ্রেনরশিপ অ্যান্ড রেসিলিয়েন্স (পার্টনার) শীর্ষক দেশের কৃষিতে সবচেয়ে বড় এই প্রকল্পটি পাঁচ বছরে বাস্তবায়ন করা হবে। ৬৪ জেলার ৪৯৫ উপজেলায় পার্টনার বাস্তবায়িত হবে আগামী জুলাই থেকে ২০২৮ সালের জুন সময়সীমায়। প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৭ হাজার ২১৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন এক হাজার ৪৫৪ কোটি টাকা ও প্রকল্প সাহায্য হিসেবে আসবে পাঁচ হাজার ৭৫৯ কোটি টাকা। প্রকল্প সাহায্য হিসেবে বিশ্বব্যাংক দেবে পাঁচ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ও ইফাদ দেবে ৫০০ কোটি টাকা।
বলা হচ্ছে, প্রকল্পটি দেশের কৃষির খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ দেশের কৃষি সেক্টরের বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তরে জাতীয় কৃষি নীতি-২০১৮ এর কর্মপরিকল্পনা (২০২০) ও উত্তম কৃষি চর্চা নীতিমালা ২০১০ বাস্তবায়নসহ এসডিজি, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ও ডেলটা প্ল্যান-২১০০ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এই মেগা প্রকল্পের উল্লেখযোগ্য কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে উত্তম কৃষিচর্চা সার্টিফিকেশনের মাধ্যমে তিন লাখ হেক্টর ফল ও সবজি আবাদি জমি বৃদ্ধি; জলবায়ু অভিঘাত সহনশীল উচ্চ ফলনশীল নতুন ধানের ও ধান ছাড়া অন্যান্য দানাদার ফসলের জাত উদ্ভাবনসহ মোট চার লাখ আবাদি জমির পরিমাণ বৃদ্ধি; উন্নত ও দক্ষ সেচ প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে এক লাখ হেক্টর নতুন আবাদি জমি সেচের আওতায় আনয়ন; স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে দেশব্যাপী দুই কোটি ২৭ লাখ ৫৩ হাজার ৩২১টি কৃষক পরিবারকে ‘কৃষক স্মার্টকার্ড’সহ বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি।
পূর্ববর্তী পোস্ট